Our social:

Latest Post

Friday, February 24, 2017

Ciprofloxacin

Generic Name: ciprofloxacin (oral) (SIP roe FLOX a sin)
Brand Names: Cipro, Cipro XR, Proquin XR



What is ciprofloxacin?

Ciprofloxacin is a fluoroquinolone (flor-o-KWIN-o-lone) antibiotic that fights bacteria in the body. Ciprofloxacin is used to treat different types of bacterial infections. It is also used to treat people who have been exposed to anthrax or certain types of plague.

Azithromycin

Generic Name: azithromycin (a ZITH roe MYE sin)
Brand Names: Azithromycin 3 Day Dose Pack, Azithromycin 5 Day Dose Pack, Zithromax, Zithromax TRI-PAK, Zithromax Z-Pak, Zmax, Zithromax IV

What is azithromycin?

Azithromycin is an antibiotic that fights bacteria.

Heart Failure


What Is It?

Heart failure is a condition in which the heart cannot pump efficiently enough to meet the body's need for blood. Contrary to its name, heart failure does not mean the heart has failed completely. Heart

Amlodipine

Generic Name: amlodipine (am LOE di peen)
Brand Names: Norvasc
What is amlodipine?

Amlodipine is a calcium channel blocker that dilates (widens) blood vessels and improves blood flow.

Amoxicillin




Generic Name: capsule; tablet; powder, for oral suspension
Dosage Form: capsule; tablet; powder, for oral suspension

Tuesday, February 14, 2017

জন্মদাগ শিশুর


জন্মের পর শিশুদের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লালচে, নীলচে, এমনকি কালো বা বিভিন্ন রঙের দাগ দেখা যায়। এগুলো জন্মদাগ নামে পরিচিত। জন্মদাগ ঠিক কেন হয় তা পুরোপুরি জানা যায়নি।
জন্মদাগ সাধারণত দুই ধরনের। ভাসকুলার মার্ক বা রক্তনালিজনিত জন্মদাগ। এটি সাধারণত ত্বকের নিচের অস্বাভাবিক রক্তনালি বা জমাট রক্তের জন্য দেখা যায়। এগুলো লালচে, গোলাপি বা নীলচে হতে পারে। আর রয়েছে পিগমেন্টেড মার্ক বা রঙিন দাগ। এর কারণ মূলত ত্বকের নিচে রক্তে পিগমেন্ট বা বর্ণ সৃষ্টিকারী উপাদান জমা হওয়া। যেমন মঙ্গোলিয়ান দাগ। এটিই বেশি সাধারণত হয় এবং অনেক শিশুই এ রকম জন্মদাগ নিয়ে জন্মায়। এগুলো কালচে বা নীলচে রঙের।
এখন প্রশ্ন হলো, বিভিন্ন ধরনের জন্মদাগের কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন আছে কি না। উত্তর হলো—নেই।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব দাগের কোনো গুরুত্ব নেই। তবে রক্তনালিজনিত দাগ, যেমন হেমানজিওমা, যা অস্বাভাবিক রক্তনালির ফুলে ওঠার কারণে হয়ে থাকে। এটি কখনো কখনো সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। নয়তো জন্মদাগ নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই।

Sunday, February 12, 2017

ধূমপান ছাড়তে চান



অনেকেই ইচ্ছে করে কিংবা নিজের পছন্দের মানুষটির কারণে ধূমপানের বাজে অভ্যাসটিকে ছাড়ার উদ্যোগ নিয়ে থাকেন। কিন্তু দেহের কিছু প্রতিক্রিয়া ও মনের জোর না থাকার দরুন অনেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজেকে বিরত রাখতে পারেন না ধূমপান থেকে।

মাঝে মাঝে এমন সময় এসে উপস্থিত হয় যখন ধূমপান না করা পর্যন্ত স্বস্তি পান না অনেকে। আর এভাবেই ছাড়ি ছাড়ি করেই এই বদ অভ্যাসটি ছাড়া হয় না। আপনাদের এই মহৎ উদ্যোগকে সফল করতে আমাদের আজকের ফিচার। দেখে নিন খুব সহজে মাত্র ৫ মিনিটের অভ্যাস রপ্ত করে কিভাবে এই বদঅভ্যাস থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

হাঁটাহাঁটি করতে চলে যান:

যখনই ধূমপানের ইচ্ছে মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে তখন হাঁটতে চলে যান বাইরে। ৫-১০ মিনিট হেঁটে আসুন। হাঁটা শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করে। এবং শারীরিক পরিশ্রম অনেকাংশে ধূমপানের ইচ্ছে কমিয়ে দেয়।

মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে ফেলুন:

ধূমপানের ইচ্ছা মনের ভেতর চাগিয়ে উঠলে দ্রুত মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করুন। নিজের পছন্দের কিছু করুন, বই পড়া, ছবি আঁকা, গান শোনা কিংবা একটু নেচে নেয়া ইত্যাদি। চাইলে একটু যোগ ব্যায়াম করে নিতে পারেন। এতে মনোযোগ সরে যাবে সেই সাথে ধূমপানের ইচ্ছেটাও।
পানি পান করুন:

যখনই ধূমপানের ইচ্ছে জাগবে তখনই ২ গ্লাস পানি পান করে ফেলবেন এক নিঃশ্বাসে। এতে করে আপনার দেহে যে ধরণের প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছিল ধূমপান না করার কারণে তা নষ্ট হবে। আপনার ধূমপানের ইচ্ছেও চলে যাবে।

যে কারণে ধূমপান ত্যাগ করতে চান সেই কারণটি মনে করুন:

খুব বেশি মাত্রায় ধূমপানের ইচ্ছে হলে মনে করুন কি কারণে আপনি ধূমপান ছাড়তে চাইছেন। কোনো পছন্দের মানুষের কারণে বা নিজের বাবা মায়ের কারণে অথবা নিজের সুস্বাস্থ্যের কথা ভেবে। যে কারনেই হোক সেটি মনে করুন এতে মনের জোর পাবেন।

চিনি সমৃদ্ধ কিছু খান:

যখন দেহের রক্তে চিনির মাত্রা কমে যায় তখনই ধূমপানের ইচ্ছেটা বেশ ভালো করে চাগিয়ে উঠে। তাই ধূমপানের ইচ্ছে হলেই চিনি সমৃদ্ধ কিছু খেয়ে ফেলুন। এতে ধূমপানের ইচ্ছে মরে যাবে।

বন্ধুর সাথে কথা বলুন:

যখনই ইচ্ছে হবে একটু ধূমপান করার তখনই সাত পাঁচ না ভেবে বন্ধুকে ফোন দিন। কথা বলুন বন্ধুর সাথে। ৫ মিনিট কথা বলুন। দেখবেন বন্ধুর সাথে কথা বলার চলে ভুলেই গিয়েছেন ধূমপান করার কথা। এবং ৫ মিন্ত পরে আবিষ্কার করবেন ধূমপানের যে ইচ্ছেটা জেগে উঠেছিল তা মনে গিয়েছে।

Wednesday, February 8, 2017

কোলোরেক্টাল ক্যানসারের কারণ কী

প্রশ্ন : কোলোরেক্টাল ক্যানসার কি আতঙ্কের কারণ বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে?

উত্তর : কোলোরেক্টাল ক্যানসার অন্য ক্যানসারের মতো। আধুনিকরণের সঙ্গে জড়িত। আমাদের দেশে যে খাদ্যাভ্যাস ছিল, আশির দশক পর্যন্ত, সেটা খুব স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ছিল। অনেক সবজি ছিল, শাকপাতা ছিল। আশি থেকে আমাদের খাদ্যাভ্যাস আস্তে আস্তে পরিবর্তিত হতে শুরু করল। তৈলাক্ত খাবার, অতিরিক্ত ভাজা পোড়া, কাবাব, বার্গার, অনেক কিছু চলে আসছে। এর সঙ্গে কিছু পলিউটেন্স আছে, কিছু প্রিজারভেটিভ আছে, সেগুলো নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে। সব বিজ্ঞানভিত্তিকভাবে প্রমাণিত না হলে, ধারণা করা যায় ক্যানসারের জন্য এগুলো ঝুঁকির কারণ হিসেবে কাজ করছে। এ ছাড়া আমরা কিন্তু অলস হয়ে গিয়েছি। আগে যেমন মানুষ অনেক হাঁটাহাঁটি করত, চর্বি ছিল না শরীরে, ভারী হয়ে যাচ্ছি আমরা। এটাও কিন্তু ঝুঁকির কারণ। শরীরে যত চর্বি থাকবে, তত ফ্যাট সলিউবল, যেটা চর্বির মধ্যে দ্রবণীয় হিসেবে থাকবে। একসময় এটি ক্যানসার হয়ে যেতে পারে। শহরের দিকে বেশি স্থূল হয়ে যাওয়ার বিষয় রয়েছে। এগুলোর জন্য কিন্তু ক্যানসারও বেড়ে যাচ্ছে। কোষ্ঠকাঠিন্য আরেকটি জিনিস। এটি খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে জড়িত। চর্বিযুক্ত খাবার খাচ্ছে। বেশি ভাজাপোড়া, বেশি পশ্চিমা জাতীয় খাবার খাচ্ছে। দেশি খাবারগুলো কম খাচ্ছি। বিষাক্ত পদার্থগুলো অনেক সময় ধরে ওই জায়গায় থেকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেখান থেকে এক সময় ক্যানসার হতে পারে। যত্ন করে চর্বি জমিয়ে এর মধ্যে আমরা ঝুঁকি পুষিয়ে রাখছি।

কোলোরেক্টাল ক্যানসারের চিকিৎসায় কী করবেন

প্রশ্ন :  কোলোরেক্টাল ক্যানসারের চিকিৎসা কীভাবে করা হয়? বর্তমানে কোলোরেক্টাল ক্যানসারেরক্ষেত্রে কোন পর্যায়ে আসলে আশা রাখা যায়?

উত্তর : পর্যায়ক্রমে যদি বলি, পর্যায় এক মানে ছোট অবস্থা, পর্যায় চার মানে অনেক জায়গায় ছড়িয়ে আছে। পর্যায় অনুসারে বাংলাদেশে যে সফলতা, তেমন সফলতা কিন্তু ইউরোপেও। তাই আমি যদি প্রাথমিক অবস্থা পাই, একেবারে প্রাথমিক হলে অস্ত্রোপচারই যথেষ্ট। তবে অবস্থা বুঝে পরে কেমোথেরাপি লাগবে বা রেডিয়েশন লাগবে। সার্জারির আগেও লাগতে পারে। পরেও লাগতে পারে। সেগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে।

আমার সেন্টারে খুব উন্নতভাবে আমরা চিকিৎসা করতে পারি। এখানে ভালো রেডিয়েশনের সুবিধা আছে। বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। একটি যন্ত্রে কিন্তু অনেক পদ্ধতি আছে। অনেকগুলো যদি পদ্ধতি থাকে, ওই নির্দিষ্ট রোগীকে আপনি কীভাবে রেডিয়েশন দেবেন, সেটা বুঝতে হবে। একই্ রেডিয়েশন সব ক্ষেত্রে নয়। একেকজনের জন্য একেক রকম হতে পারে। ওই জিনিসটির জন্য দক্ষ জনশক্তি থাকতে হবে। তাদের সেভাবে প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। তাহলে চিকিৎসা তত ভালো হবে।

এই চিকিৎসায় কিছু মুখের ওষুধ আছে। কেমোথেরাপি আছে, টার্গেটেড থেরাপি আছে—এগুলো সব কিন্তু গাইডলাইন অনুসরণ করা হয়, আন্তর্জাতিক গাইডলাইন। বাংলাদেশের বানানো চিকিৎসা নয়। তবে চিকিৎসা যেন মানসম্মত হয়। মানসম্মত হাসপাতাল আমাদের দেশেই আছে।

Saturday, February 4, 2017

ক্যানসারের সতর্ক সংকেত


রীরের অতি দ্রুত অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনের মাধ্যমে ক্যানসার তৈরি হয়। ক্যানসার হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ক্যানসার প্রতিরোধ ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ক্ষেত্রে সম্ভব যদি নিয়ম মেনে সঠিকভাবে জীবনযাপন করা যায়।

ক্যানসারের আগাম বিপদ সংকেত

ক্যানসার তৈরি করতে পারে যে পাঁচ খাবার



১. পরিশোধিত মিষ্টি জাতীয় খাবার

এই ধরনের খাবার দেহের ইনসুলিনের পরিমাণকে বাড়িয়ে দেয় এবং ক্যানসারের বৃদ্ধি বাড়িয়ে দেয়।

বাংলাদেশে ক্যানসার সচেতনতা




প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ক্যানসার সচেতনতার ভূমিকা কোন পর্যায়ে রাখা হচ্ছে? একে আরো বাড়িয়ে নেওয়ার জন্য আপনার পরামর্শ কী?

উত্তর : আমি মনে করি অনেক কিছুই নেওয়া হয়েছে। আগে থেকে অনেক উন্নতি হয়েছে। আমরা

ক্যানসার বাড়ছে কেন?



প্রশ্ন : ক্যানসার বাড়ছে কেন।

উত্তর : একটু মোটা দাগে বলতে গেলে আমাদের যে বিশ্বায়ন, আমাদের নগরায়নের কারণে

Friday, February 3, 2017

বুকজ্বলা – কী খাব, কী খাব না


ফিশ অ্যান্ড চিপস। চিকেনকারি, ঝালমসলা ফ্রাই, বিরিয়ানি, রেজালা—এসব খেলে কি বুক জ্বলবে? খাব? ভালো প্রশ্ন। তবে উত্তরটা এত সহজ নয়। বুকজ্বলা যাকে বলে ‘হার্ট বার্ন’ ব্যাপারটি হার্ট বা

রক্তের গুরুপ

মায়ের রক্তের গ্রুপ এবং তাঁর সন্তানের রক্তের গ্রুপ দুটোর সমীকরণের ফলাফল গর্ভস্থ ভ্রূণ বা নবজাতকের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। ধরা যাক,

টনসিল

গলায় ব্যথা হলেই আমরা বলে দিই, তোমার তো টনসিল হয়েছে। তো এই টনসিলটা কী? টনসিল হলো আমাদের শরীরের প্রতিরোধব্যবস্থার একটা অংশ এবং আমাদের মুখের ভেতরেই চারটি গ্রুপে তারা

সাইনাস নিয়ে যত সমস্যা

একটু ঠান্ডা লাগলেই নাক বন্ধ বা নাক দিয়ে অবিরত পানি পড়া, সঙ্গে বিরক্তিকর মাথাব্যথা বা ভারী লাগা—এটাই সাইনোসাইটিসের সাধারণ উপসর্গ। অনেকেই বলে থাকেন, সাইনাসে সমস্যা আছে বা

Wednesday, February 1, 2017

ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়


ব্রেস্ট ক্যান্সার সারা বিশ্বে জুড়েই একটি ভয়াল আকার ধারণ করেছে। প্রতি ৮ জনে ১ জন নারী ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হন জীবনের কোন না কোন পর্যায়ে। কিছু রিস্ক ফ্যাক্টর আছে যা পরিবর্তন করা সম্ভব নয়, যেমন- জেনেটিক কারণ। কিন্তু আপনার ডায়েট ও লাইফ স্টাইল পরিবর্তনের মাধ্যমে এই

ত্বকের কমলালেবু

ত্বকের যত্নে আমরা কতো কিছুই না ব্যবহার করি।বিভিন্ন ভেষজ উপাদান ,দুধ,চন্দন,বিভিন্ন ফল সেই আদিকাল থেকে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা হচ্ছে । ফল দিয়ে রূপচর্চা করলে খুব ভালো উপকারিতা

চর্চায় চন্দন

চন্দনের সংস্কৃত নাম হলো অনিন্দিতা। প্রাচীন ভারতে চন্দনকে পুণ্য অর্জনের উপায় হিসেবে সম্মান করা হতো। কপালে চন্দন ফোঁটা ছাড়া পুজা শুদ্ধ হতো না। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার ক্ষেত্রেও চন্দন

ফেসিয়াল করার নিয়ম

সারা বছরই আমাদের ত্বকের যত্ন নিতে হয়। কিন্তু গরমের সময়টায় ত্বকের যত্ন নেয়াটা হয়ে যায় বাধ্যতামূলক। এই সময়ে ময়শ্চারাইজ়ারও মাখা যায় না। তাই গরমকালে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে

মুখের আকৃতি মেকআপের ধরণ

মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের মেকআপ করতে হয় চেহারার ধাঁচের ওপর নির্ভর করে। কারণ সব ধরনের মেকআপ সবার চেহারায় মানানসই হয় না। চারকোণা মুখের আকৃতিতে গোলাকার মুখের জন্য

চুলের সমস্যা হেয়ার প্যাক


চুলের যত্নে নানা রকম হেয়ার প্যাক ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে মেহেদি প্যাক অন্যতম। এটি চুল পড়া রোধ করে প্রাকৃতিকভাবে চুল কালার করে থাকে। আরও একটি উপাদান আছে যা চুল নরম-

সুন্দর ত্বকের জাদুকরী ফর্মুলা

সুন্দর ত্বকের জন্য এটা-সেটা মুখে কত কিছুই তো মাখেন আপনি। কিন্তু জানেন কি, এইসব রাসায়নিক দ্রব্য আপনার ত্বকের কি ভয়াবহ ক্ষতি সাধন করে? এইসব পণ্য মেখে ত্বক তো সুন্দর হয়ই না, উল্টো টাকা খরচের পাশাপাশি উল্টো বুড়িয়ে যেতে থাকেন আপনি। কী করবেন? জেনে নিন খুব

What causes abdominal pain?

Ans :
Abdominal pain is pain that occurs between the chest and pelvic regions. Abdominal pain can be crampy, achy, dull, intermittent or sharp. It’s also called a stomachache.

                                                    
Causes :
1. Viral Gastroenteritis
2. Food Poisoning
3. Irritable Bowel Syndrome